Monday 27 February 2012

Mastering Ubuntu 11.10 in a day (in Bengali) Part-4 - উবুন্তু ১১.১০ পরিচয় ও প্রয়োগ - পার্ট - ৪

(II)
ফাইল ফোল্ডার অপারেশন

) ফাইল , ফোল্ডার বানানো ( Create a Folder or File)

ডেস্কটপের বা ফোল্ডারের খালি জায়গায় কারসার রেখে রাইট ক্লিক করলে খুলে যাওয়া ড্রপ-ডাউন বক্স থেকে 'Create New Folder ' ক্লিক করলে "Untitled Folder” তৈরী হবে এবং এর নাম দিতে হবে

এপ্লিকেশন চালিয়ো সেভ করলে নতুন ফাইল তৈরী হবে

) ফাইল, ফোল্ডারে নতুন নাম দেওয়া ( Rename a File or Folder )

ফাইল বা ফোল্ডারের উপর কারসার রেখে রাইট ক্লিক করলে খুলে যাওয়া ড্রপ-ডাউন বক্স থেকে "Rename” ক্লিক করলে ফাইল বা ফোল্ডারের নামের প্যানেল খুলে যাবে, এবারে নতুন নাম দিতে হবে / (slash) বাদ দিয়ে অন্য যে কোন অক্ষর বা ক্যারেক্টার দিয়ে ফাইল বা ফোল্ডারের নামকরণ করা যাবে তবে অন্য অপরেটিং সিসটেমের কথা মাথায় রেখে |, \, ?, *, <, ", :, >, /. ক্যারেক্টারগুলি ব্যবহার না করাই ভাল কোন ফাইলের নামের প্রথম ক্যারেকটারটি . (ডট) হলে ফাইল টি গোপন ( hidden ) ফাইল হয়ে যাবে

) ফাইল ফোল্ডার কপি বা মুভ করা ( Copy or move files and folders )

ড্রাগ করে -

i) যে আইটেমটি ( ফাইল বা ফোল্ডার ) কপি করতে হবে হোম ফোল্ডার খুলে সেখানে পৌছতে হবে

ii) যে ফোল্ডারে আইটেমটি কপি করতে হবে সেই ফোল্ডারটি খুলে নিতে হবে

iii) প্রথম ফোল্ডার থেকে আইটেমটি ড্রাগ করে এনে দ্বিতীয় ফোল্ডারে ফেলতে হবে

যদি ড্রাগিং একই ডিভাইসের দুটি ফোল্ডারের মধ্যে হয়, তবে ফাইল বা ফোল্ডারটি মুভ হবে যদি ভিন্ন ডিভাইস হয় তবে কপি হবে তবে এটা এড়ানো যায়, ctrl কি চেপে ধরে ড্রাগ করলে কপি হবে, shift কি চেপে ড্রাগ করলে মুভ হবে

) কপি পেস্ট ফাইলস ( Copy and paste files )

i) যে আইটেমটি কপি করতে হবে, তার উপর কারসার রেখে রাইট ক্লিক করতে হবে

ii) ড্রপ ডাউন বক্স থেকে Copy ক্লিক করতে হবে

iii) যে ফোল্ডারে ফাইলটি কপি করতে হবে তার উপরে রাইট ক্লিক করে Paste to the Folder – ক্লিক করলে এই ফোল্ডারের ভীতরে ফাইলটি কপি হয়ে যাবে

ফাইলটি এখন আগের পরের দুটি জায়গাতেই থাকবে

) কাট-পেস্ট ফাইলস ( Cut and paste files (to move them))

i) যে আইটেমটি কাট বা মুভ করতে হবে, তার উপর কারসার রেখে রাইট ক্লিক করতে হবে

ii) ড্রপ ডাউন বক্স থেকে Cut ক্লিক করতে হবে

iii) যে ফোল্ডারে ফাইলটি কপি করতে হবে তার উপরে রাইট ক্লিক করে Paste to the Folder – ক্লিক করলে এই ফোল্ডারের ভীতর ফাইলটি কপি হয়ে যাবে

ফাইলটি এখন আগের জায়গা থেকে পরের জায়গাতে চলে আসবে

) ফাইল ফোল্ডার অপসরণ করা ( Delete files and folders )

কোন আইটেম ডিলিট করলে তা ট্রাশ ফোল্ডারে মুভ হয়ে যায়

i) যে আইটেমটি ডিলিট করতে হবে তার উপর কারসার রেখে রাইট ক্লিক করলে খুলে যাওয়া ড্রপ-ডাউন বক্স থেকে Move to Trash ক্লিক করলে আইটেমটি ডিলিট হয়ে যাবে তবে ট্রাশ থেকে এটা আবার প্রয়োজনে Restore করা যাবে

  1. স্থায়ীভাবে ফাইল ডিলিট করতে হলে যে আইটেমটি ডিলিট করতে হবে, তা সিলেক্ট করতে হবে, এবারে Shift কি চেপে delete কি চাপলে ফাইলটি স্থায়ীভাবে ডিলিট হয়ে যাবে, আর restore করা যাবে না



) ফাইল খোঁজা ( Search for files )

i)প্রথমে ফাইল ম্যানেজার খুলতে হবে অর্থ্যাৎ লঞ্চারের হোম ফোল্ডারটি ক্লিক করা বা ড্যাশ হোম খুলে সার্চ প্যানেলে ফাইল বা ফোল্ডারটির নামের কয়েকটি কি-ওয়ার্ড দিলে Files and Folders তালিকায় সংশ্লিষ্ট একটি তালিকা পাওয়া যাবে ফাইল ম্যানেজারে কোনো ফোল্ডার দুই বার ক্লিক করলে খুলে যাবে এবং ভীতরের বিষয়-বস্তুগুলি (contents) দেখা যাবে কোনো ফাইল তার ডিফল্ট এপ্লিকেশনে খুলতে হলে দুইবার ক্লিক করতে হবে

ii) যদি ফাইলটি কোন ফোল্ডারে আছে জানা থাকে তাহলে সরাসরি সেই ফোল্ডারে গিয়ে দুইবার ক্লিক করলে ডিফল্ট এপ্লিকেশনে খুলে যাবে জানা না থাকলে সার্চ ফাইল নামের কয়েকটি ওয়ার্ড দিয়ে খুঁজতে হবে





-(III)-

লঞ্চারের অন্যান্য আইকনগুলি

) ইন্সটল রিলিজ

এটার কোন কাজ নেই, তাই পরে আমরা এটা লঞ্চার থেকে ডিলিট করে দেবো

) ফায়ারফক্স ওয়েব ব্রাউজার

ফায়ারফক্স নিরাপদ সহজ ওয়েব ব্রাউজিং- সুযোগ দেয় নেট কানেকটেড অবস্থায় লঞ্চার থেকে ফায়ারফক্স আইকন ক্লিক করলে উবুন্তু স্টার্ট পেজ খুলে যাবে,গুগুল সার্চ প্যানেলে সার্চ কন্টেন্ট দিলে ব্রউজার সংশ্লিষ্ট ওয়েবসাইটগুলির তালিকা দেবে
 
 ) উবুন্তু সফট-অয়্যার সেন্টার



উবুন্তু অপারেটিং সিসটেমর উপর ইন্সটল করার জন্য এপ্লিকেশন খোঁজা, ইন্সটল করা এবং ইন্সটলড এপ্লিকেশন সরিয়ে দেওয়ার জন্য উবুন্তু সফট-অয়্যার সেন্টার ব্যবহার করা হয় নেট কানেকটেড হয়ে লঞ্চার থেকে উবুন্তু সফট-অয়্যার সেন্টার আইকন ক্লিক করলে এটা খুলে যাবে এর সুবিধাজনক দিকটা হলো যে এপ্লিকেশনগুলি কম্পিউটারে ইন্সটলড আছে তার আইকনের নীচে সবুজ বৃত্তের মধ্যে টিক মার্ক করা আছে ইন্সটল এপ্লিকেশনের জন্য Remove বা প্লাগ-ইনস ইন্সটল করার অপশান পাওয়া যায়, নতুবা নতুন এপ্লিকেশন বেছে নিয়ে install ক্লিক করলে সমস্ত রকমের ডিপেনডেন্সি নিয়ে এপ্লিকেশনটি ইন্সটল হয়ে যাবে যখন ইন্সলেশন চলতে থাকবে ডাউনলোড এবং ইন্সটলেশন প্রোগ্রেস দেখা যাবে
) লিব্রে অফিস রাইটার
রাইটার হলো লিব্রে অফিসের ওয়ার্ড প্রোসেসিং এপ্লিকেশনএর অনেক এডভানসড ফিচার আছে যেমন নানা ধরণের ডাটাবেস সংযোগের সক্ষমতা,তাছাড়া সাধারণ ওয়ার্ড প্রোসেসিং- একবারে সহজ সরল ব্যবস্থা আছেফন্টের কালার পরিবর্তন থেকে শুরু করে এডভানসড পেজ স্টাইল কোন কাজটা রাইটার পারে না, এমনকি সহজ ওয়েব পেজ ডিজাইন পর্যন্ত করা যায়



) লিব্রে অফিস ক্যাল্ক Calc (Spreadsheet)
ক্যাল্ক হলো লিব্রে অফিসের স্প্রেডশীট অংশ মাইক্রোসফট এক্সেলের মতো ফর্মূলার ব্যবহার করে এবং উচ্চ মানের চার্ট বানাতে সক্ষম এমন কি গ্রাফিক্সে স্ট্যাটিসটিক্যাল ট্রেন্ড-লাইন বসিয়ে গ্রাফিক্সের গুরুত্ব আরো বাড়াতে পারে

 
) লিব্রে অফিস ইমপ্রেস
ইম্প্রেস হলো প্রেজেন্টেশন ডিজাইনার এটা অনেক টেমপ্লেট নিয়ে শুরু হয় সাথে সাথে কাস্টমাইজড প্রেজেন্টেশন তৈরী করা যায় টাস্ক প্যান থেকে এনিমেশন এবং অন্যান্য নানা ধরণের বিষয় প্রেজেনটেশনে বসানো যায়



 
) উবুন্তু ওয়ান -



নেট কানেকশন থাকলে উবুন্তু ওয়ান ব্যক্তিগত ক্লাউডের কাজ করে অর্থ্যাৎ ফাইল ফোল্ডারের ব্যাক আপ উবুন্তু ওয়ানে রেখে যখনখুশি যে কোন অপারেটিং সিসটেমের উপর তা নামিয়ে নেওয়া সম্ভব করে যেমন সমস্ত মিউজিক কালেকশনটা এখানে রেখে ইচ্ছামত এন্ড্রয়েড বা আই ফোনে বাজানো
) সিসটেম সেটিং -

 
সিসটেম সেটিং থেকে হার্ড-অয়্যার এবং সিসটেমের নানা সেটিং পরিবর্তন করা হয়, এটাকে কন্ট্রোল প্যানেল বলা যেতে পারে
)ওয়ার্ক স্পেস সুইচার
 ওয়ার্ক স্পেস সুইচারের বিষয়ে আলোচনা করতে হলে উইন্ডোজের বিষয়টিও আসবে ইউনিটি চালু এপ্লিকেশনগুলি দেখাতে উইন্ডোজ ব্যবহার করে ড্যাশ এবং লঞ্চার উভয়ই ব্যবহার করে নতুন এপ্লিকেশনে কাজ শুরু করা যায় এবং কোন উইন্ডোটি কার্যকর তা নিয়ন্ত্রণ করা যায় উইন্ডোজ ছাড়াও ওয়ার্কস্পেসে একই ধরণের এপ্লিকেশনগুলি এক জায়গায় আনা যায়

 



ম্যাক্সিমাইজ এবং আনম্যাক্সিমাইজ ( রেস্টোর ) উইন্ডোজ
কোনো উইন্ডোজ ম্যাক্সিমাইজ করতে উইন্ডোর টাইটেল বারে ডাবল-ক্লিক করতে হবে বিকল্পে, কোনো এপ্লিকেশন টাইটেল বারে ক্লিক করে স্ক্রিনের মাথা পর্যন্তে টেনে (drag)নিয়ে যেতে হবে যখন মাউস পয়েন্টার স্ক্রিনের মাথা স্পর্শ করবে সমস্ত স্ক্রিনটা আলোকিত (highlighted) হবে এবং মাউসবোতামটি ছেড়ে দিতে হবে উইন্ডোকে আবার আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনতে এপ্লিকেশনের টাইটেল বারে ক্লিক করে নীচের দিকে ড্রাগ করলে আগের অবস্থায় ফিরে যাবে
Altকি চেপে উইন্ডোর যে কোন জায়গায় ক্লিক করে উইন্ডোকে সরানো যায়
উইন্ডো অপারেশন -

Minimize, restore and close


Minimize – করার জন্য এপ্লিকেশন মেন্যুবারে "minus" চিহ্ন ক্লিক করতে হবে যদি এপ্লিকেশন ম্যাক্সিমাইজড করা হয়ে থাকে তবে মেন্যুবারটি স্ক্রিনের একেবারে মাথায় থাকবে অন্যথা, মিনিমাইজ বোতামটি এপ্লিকেশন উইন্ডোর মাথায় থাকবে
কোনো উইন্ডো মিনিমাইজ করলে এপ্লিকেশন উইন্ডোটি লঞ্চারের মধ্যে অদৃশ্য হয়ে যায়, লঞ্চার থেকে এপ্লিকেশন আইকনটি ক্লিক করে তা ফিরিয়ে আনা যায় অথবা Alt+tab চেপে খোলা এপ্লিকেশনগুলির মধ্যে বিচরণ করা যায়
Close - কোনো উইন্ডো ক্লোজ করতে উইন্ডোর বাম কোনের x চিহ্ন ক্লিক করতে হবে বা x চাপতে হবে বা Alt+Space চাপলে উইন্ডো মেন্যু আসবে তখন c চাপতে হবে

Resize a windowরিসাইজ করার জন্য প্রথমে unmaximized করতে হবে আনুভুমিক বা উলম্ব যে কোন ভাবে রিসাইজ করতে মাউস পয়েন্টারটি উপরের বাম কোনে ধরতে হবে যতক্ষণ না এটা একটা 'corner-pointer'- পরিবর্তিত হচ্ছে , 'corner-pointer'- পরিবর্তিত হলে click+hold+drag করে উইন্ডো যে কোনো দিকে রিসাইজ করা যাবে

আনুভুমিক দিকে রিসাইজ করার জন্য মাউস পয়েন্টারটি উইন্ডোর বামদিকে চেপে ধরলে মাউস পয়েন্টারটি 'side-pointer- পরিবর্তিত হবে, সাইড পয়েন্টার হয়ে গেলে click+hold+drag করে উইন্ডো আনুভুমিক ভাবে রিসাইজ করা যাবে
উলম্ব দিকে রিসাইজ করার জন্য মাউস পয়েন্টারটি উইন্ডোর উপরে বা নীচে চেপে ধরলে মাউস পয়েন্টারটি 'top-pointer' or 'bottom-pointer'- পরিবর্তিত হবে, তখন click+hold+drag করে উইন্ডো উলম্বভাবে রিসাইজ করা যাবে
ওয়ার্কস্পেসে উইন্ডো সাজানো ( Ways to arrange windows in your workspace )
দুটি উইন্ডো পাশাপাশি সাজানে যায় একটি উইন্ডোকে Alt + click এবং drag করে বামদিকে সরিয়ে আনা যতক্ষণ কারসার স্ক্রিনের বাম দিক স্পর্শ করে এতে স্ক্রিনের বাম অংশটি আলোকিত হবে ক্লিক ছাড়লে উইন্ডো নিজে নিজে স্ক্রিনের বাম অর্ধাংশ নিয়ে নেবে অন্য উইন্ডোটি একইভাবে ডানদিকে টেনে নিল ডান অর্ধাংশ নিয়ে নেবে
ওয়ার্কস্পেস কি?

ডেস্কটপে উইন্ডোগুলি সাজাতে (regroup) ওয়ার্কস্পেস ব্যবহার করা হয়, এই ভার্চ্যুয়াল ওয়ার্ক স্পেস ওয়ার্কিং এরিয়া বাড়িয়ে দেয় ডেস্কটপ সুশৃঙ্খল করতে এবং ডেস্কটপে ঘোরাফেরা সহজ করতে ওয়ার্কস্পেস দরকার হয় যেমন,সমস্ত কমিউনিকেশন উইন্ডোগুলি যথা ইমেল,চ্যাট এপ্লিকেশনগুলি একটা স্পেসে, মিউজিক ম্যানেজার আর একটি স্পেসে - এমনভাবে সাজানো যায়

লঞ্চার খুলে ওয়ার্কস্পেস আইকন ক্লিক করে ওয়ার্কস্পেস খোলা হয় বাই ডিফল্ট চারটি ওয়ার্ক স্পেস দেওয়া থাকে, এই সংখ্যাটা বাড়ানো কমানো যায়

অন্য ওয়ার্কস্পেসে উইন্ডো পাঠানো ( Move windows to a different workspace)
i) লঞ্চার থেকে ওয়ার্কস্পেস সুইচার ক্লিক করে খোলা
ii) উইন্ডোটিকে পছন্দের ওয়ার্কস্পেসে ড্রাগ করা
বা অন্য একটি পদ্ধতি -
  • Press Ctrl+Alt+Shift+ → এটা বর্তমান ওয়ার্কস্পেস থেকে উইন্ডো সরিয়ে ডানদিকের ওয়ার্কস্পেসে আনবে
  • Press Ctrl+Alt+Shift+ ← এটা বর্তমান ওয়ার্কস্পেস থেকে উইন্ডো সরিয়ে বামদিকের ওয়ার্কস্পেসে আনবে
  • Press Ctrl+Alt+Shift+ ↓ এটা বর্তমান ওয়ার্কস্পেস থেকে উইন্ডো সরিয়ে ঠিক নীচের ওয়ার্কস্পেসে আনবে
  • Press Ctrl+Alt+Shift+↑ এটা বর্তমান ওয়ার্কস্পেস থেকে উইন্ডো সরিয়ে ঠিক উপরের ওয়ার্কস্পেসে আনবে
  1. Switch between workspaces

লঞ্চার খুলে workspace switcher button ক্লিক করতে হবে যে কোনো উইন্ডো বা ওয়ার্কস্পেসে ডাবল-ক্লিক করা খোলার জন্য বা ওয়ার্কস্পেস সুইচার বোতামটি আবার টেপা যাতে আগের ওয়ার্কস্পেসে ফেরা যায়
Switch between windows
i) মাউস কারসারটি স্ক্রিনের বাম দিকে আনলে লঞ্চারটি আবার দৃশ্যমান হবে
ii) যেই এপ্লিকেশনগুলি চলছে তার আইকনের বাম দিকে একটি সাদা ত্রিভুজ তীর চিহ্ন থাকবে আইকনে ক্লিক করলে উইন্ডো খুলে যাবে
iii)যদি কোন চালু এপ্লিকেশনে একধিক উইন্ডো খোলা থাকে, লঞ্চারে এপ্লিকেশনের আইকনের বাম পাশে একাধিক সাদা ত্রিভুজ তীর চিহ্ন থাকবে, এপ্লিকেশন আইকনটি ক্লিক করলে সমস্ত খোলা উইন্ডোগুলির খর্বাকৃতি উইন্ডো দেখা যাবে
iii) যদি একাধিক এপ্লিকেশন খোলা থাকে তবে প্রতিটি খোলা এপ্লিকেশনের আইকনের বামপাশে সাদা ত্রিভুজ তীর চিহ্ন থাকবে এবং কারেন্ট উইন্ডোর এপ্লিকেশন আইকনের ডানদিকে সাদা ত্রিভুজ তীর চিহ্ন থাকবে


() আপডেট ম্যানেজার

 
কম্পিউটারে ইন্সটল করা এপ্লিকেশগুলির কোন আপ-ডেট থাকলে নেট কানেকটেড অবস্থায় লঞ্চারের আপডেট ম্যানেজার আইকন তার জানান দেয় এবং এটা ক্লিক করলে আপডেট ম্যানেজার উইন্ডো খুলে যায় দেখে শুনে আপডেট একটা একটা করে বা এক ক্লিকে একবারে ইন্সটল করার সহজ ব্যবস্থা
) ট্রাশ ( রিসাইকেল বিন)

কোন ফাইল বা ফোল্ডার রিমুভ করলে তা ট্রাশ ( রিসাইকেল বিন) - জমা হয়
প্রয়োজনে এখান থেকে আইটেমটি পুনরুদ্ধার বা রেসটোর করা যায় যে ফাইলটি রেস্টোর করতে হবে তা সিলেক্ট করে Restore Selected Items ক্লিক করলে তা যে ফোল্ডার থেকে রিমুভ হয়েছিল সেখানে রেসটোর্ড হবে বা আইটেমটির উপর কারসার রেখে রাইট ক্লিক করে পাওয়া ড্রপ-ডাউন বক্সে Restore ক্লিক করতে হবে
কোন ফাইল বা ফোল্ডার স্খায়ীভাবে মুছে দিতে হলে সেই ফাইল বা ফোল্ডারের উপর রাইট ক্লিক করে পাওয়া ড্রপ-ডাউন বক্সে Remove Permanently ক্লিক করতে হবে যদি Trash খালি করতে চাওয়া হয় অর্থ্যাৎ সব ডিলিটেড আইটেম স্থায়ীভাবে মুছে দিতে হয় তবে Empty Trash ক্লিক করতে হবে



No comments:

Post a Comment